
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডে অবৈধ স্থাপনা না ভেঙ্গে অদৃশ্য ইশারায় উৎছেদ অভিযানকারীদের নিয়ে ফিরে গেল সড়ক ও জনপদের ডিভিশনাল ইঞ্জিঃ সাখাওয়াত। ফতুল্লা থানার ভুইগড়ের মামুদপুর এলাকার সড়ক ও জনপদের সরকারী জমিসহ ব্যক্তি মালিকানা জমি আদালতের আদেশ অমান্য করে জবর-দখল করে অবৈধ স্থাপনা করে সন্ত্রাসী কাদের গং। নারায়ণগঞ্জ সড়ক ও জনপদের কর্মকর্তারা অবৈধ স্থাপনা ভাঙ্গার নাটক সাজিয়ে গড়িমশি করে সময় ক্ষেপন করছে বলে জানায় ভুক্তভোগি আমজাদ হোসেন। এ ব্যাপারে পুর্নায় অপসারন করতে আবার পত্র দিয়েছে চীফ ইঞ্জিনিয়ার, নারায়ণগঞ্জ এক্সচেঞ্জ ও এসডিকে। নারায়ণগঞ্জ সড়ক ও জনপদ বিভাগের এক্সচেঞ্জকে অফিসে গিয়ে পাওয়াই যায় না। নারায়ণগঞ্জ সড়ক ও জনপদ ১ এর নতুন এসডি ভুক্তভোগিকে আশ্বাস দিয়েছে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিবে।
তথ্য সুত্রে, ভোক্তভোগী আমজাদ হোসেনের আবেদনের প্রেক্ষিতে তদন্ত করে, মাপঝোপ করে সত্যতা পেয়ে সড়ক ও জনপদ নারায়ণগঞ্জ অফিসের কর্মকর্তাগন উচ্ছেদ অভিযান চালায় কিন্তু অদৃশ্য হাতের ইশারায় অবৈধ স্থাপনা না ভেঙ্গে ফিরে যায় সাবেক ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার সাখাওয়াত। অফিশিয়ালভাবে তদন্ত করে সার্ভেয়ার মাপঝোপ করে স্কেস করে ও রিপোর্ট দাখিল করে ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ারের নিকট। ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার রিপোর্ট দেখে স্বাক্ষর করে নির্বাহী প্রকৌশলীর নিকট প্রেরন করে এবং ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ ফোর্স নিয়ে গত ২৩ মার্চ বিকালে ভাঙতে এসে না ভেঙ্গে ভলে যায় উতচ্ছেদকারী দল। কি কারনে? কিসে ইশারায় অবৈধ স্থাপনা না ভেঙ্গে চলে যায় তার তথ্যের অনুসন্ধানে জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশনের টিম নির্বাহী প্রকৌশলীর সাথে সাক্ষাত করতে যাবে বলে জানা যায়।
Reporter Name 








