Dhaka 12:07 am, Thursday, 13 November 2025

গ্রীনল্যান্ড গার্মেন্টস কর্মীকে নির্মমভাবে হত্যা

  • Reporter Name
  • Update Time : 12:24:31 pm, Thursday, 3 July 2025
  • 123 Time View

রূম্পা রাফিয়া: গাজিপুরের কোনাবাড়ী এলাকার গ্রীনল্যান্ড গার্মেন্টস কারখানার শ্রমিক হৃদয়কে নির্মমভাবে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এক সহকর্মীর ফেসবুক স্টাটাস হুবহুব তোলে ধরা হল:

 

রাজনৈতিক দলের কর্মী হলে জাতি দেখতে পেত কত মিছিল মিটিং কত দফারফা।

মিডিয়ার জাউরামি আরোও কত কী!

একজন গার্মেন্টস শ্রমীক বলে আজ নেই সেসব কিছুই।

কি অপরাধ ছিল তার যেকারণে এভাবে তাকে পিটিয়ে হত্যা করতে হলো!?

তার নাম হৃদয়। উনিশ বছরের একটা ছেলে। গাজীপুরের কোনাবাড়িতে গ্রিনল্যান্ড পোশাক কারখানায় কাজ করত ইলেকট্রিক মেকানিক হিসেবে।

বহুত দিনের স্বপ্ন ছিল, একটা মোটরসাইকেল কিনবে, ঈদের দিন মা-বোনকে উঠিয়ে ঘুরাবে।

তবে সেই স্বপ্নের আগে মালিকের চোখে তার পরিচয় ছিল, গরিব মিস্ত্রি,অশিক্ষিত মজুর।

শনিবার সকাল।

কারখানায় কিছু গোলমাল হয়। হৃদয় নাকি ‘অফিশিয়াল নির্দেশনা না মেনে’ সার্ভিস দিয়েছিল।

বাকি কর্মীরা বলে, সে শুধু যা খারাপ হয়েছিল ঠিক করছিল।
কিন্তু মালিকপক্ষের কেউ কেউ বলে, অর্ডার অমান্য হয়েছে।

তাদের মনে হলো, একটা গরিব ছেলে এত সাহস দেখায়?

তাকে ডেকে আনা হয় অফিসে।
তারপর… দরজা বন্ধ।
লোহার রড, পাইপ, বুট, ঘুষি…
পিটিয়ে… থেঁতলে… নিস্তেজ করে ফেলে তাকে।

একজন সহকর্মী দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে কাঁপা কাঁপা গলায় বলেছিল, ভাই, বাঁচান, ওরে মারতেছে।
জবাব আসে,

তোদেরও উচিত শিক্ষা দিতে হবে।

ঘণ্টা খানেক পর হৃদয়ের নিথর দেহ পড়ে থাকে কারখানার পেছনের ঘরে।

হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার বলেন—
ডেড অন অ্যারাইভাল।

চোখদুটো অর্ধ খোলা, এক হাত মুঠো করা। যেন কিছু করতে চেয়েও পারেনি।

এই খবর যেন কেউ না জানে, সেই চেষ্টায় উঠে পড়ে লাগে মালিকপক্ষ।

পুলিশ আসে, ফাইল তৈরি হয়,
“অসুস্থ হয়ে মৃত্যু”

বলা হয়, “হৃদয়ের পরিবার শান্ত আছে।”
অথচ হৃদয়ের মা তখন পাগলের মতো দৌড়াচ্ছে হাসপাতালের বারান্দায়,

চিৎকার করে বলছেন,
“আমার ছেলে অসুস্থ ছিল না! ওরে পিটিয়ে মারছে… ওর মুখের ওপর পা দিছে!”

কিছু শ্রমিক জেনেশুনে রাস্তায় নামতে চাইলে,

তাদের জবাব দেয় রাষ্ট্র।
পুলিশ, র‌্যাব, জলকামান দিয়ে।

বলা হয়,
তথ্য বিভ্রান্তিমূলক।
আর সাহসী সাংবাদিকতা হলো,
গুজব ছড়িয়ে বিশৃঙ্খলা।

একটা জাতীয় দৈনিক এমন শিরোনাম করে,“একটি মহল বেতন না বাড়ানোর ইস্যুতে কারখানায় উত্তেজনা ছড়াতে চায়”
হৃদয়ের নাম একটিও নেই সেই খবরে।

তাকে কবর দেওয়া হয় সন্ধ্যাবেলা।
চারজন শ্রমিক কাঁধ দেয়, এক ভাই ফোনে কান্না চেপে রাখে,

কারণ সে মালয়েশিয়ায়।
মা শুধু একবার জিজ্ঞেস করে—
— “ওরে মারলো ক্যান গো? সে কি মানুষ আছিল না?”
কেউ উত্তর দেয় না।
সত্যি বললে এই ওরে জেলে দে
এমন কেন এই দেশটার টা?
এই সমাজ টা আমরাই নোংরা করেছি।আমাদের সবার সবার জন্য প্রতিবাদ করতে হবে।কয় জন সাংবাদিক মারা গেছে।
এই সত্যি বলতেআমি দেখছি এক মেয়ে সাংবাদিক কে পুরে মারছে মেয়েটা বেচে আছে
যাই হোক আগের কথা বলছি না।এটার একটা দৃষ্টান্ত বিচার চাই।

আর কোন শ্রমিক এভাবে যেন না মারা যায়। যদি এটা আপনার আমার ভাই হতো তাহলে এভাবে চুপ করে থাকবেন।
আমার পোস্টটা আমি মহামান্য ভ্রাম্যমান আদালত,,,,নারী ও শিশু টাইবোনাল অ্যাসোসিয়েশন,,,জেলা ডিসটিক এসপি,,ওসি,, আই জি ডি আই জি, তাদের ওপর লক্ষ্য করে কথাটা জানাচ্ছি তারা যেন ভালো মস্তিষ্কে বিচারটা করে বিচারটা করে।

আমি তো কারো বিচারই করতে দেখলাম না নাআছি আর বিচার হইলো কত কিছুই গেল কোন বিচার হয় না। বড় বড় দলের বিএনপি আওয়ামী লীগ নেতা দের এগুলা হাতে ধরলে তো টাকা পাওয়া যাইবো আর গরিবদের মাইরা ফালাইলে কোন বিচারই হইব না।

ভাই আমরাও ভাত খাই। আজকে আমাগো বুঝাইতাছেন ভাতে রে অন্য।

এতই যদি শখ করে তো জান গা আপনারা চাওমিন খাওয়ার দেশে।
আমাদের শরীরের ঘাম যখন মাটিতে ফেলি ওই টাকাটা খাইতে খুব ভালো লাগে।বউ-বাচ্চাকে শপিং করিয়ে দিতে খুব ভালো লাগে প্রাইভেট টয়োটা এগুলাতে চড়তে খুব ভালো লাগে। আর সামান্য ওর মনের আশাটা পূরণ হইল না মাত্র ১৯ বছরে।

বড় বড় বায়ার ইম্পলোয়ার তাদের সাথে তো খুব চা আর কফিতে জমে উঠে আড্ডা পারো না তো স্ত্রী কেও চিনি দেখায়া খাইয়ে দিতে পারো।এটা তো তোমাদের সব সময় এরই কাজ। টাকা হইলে কোন অভিনেত্রী কোন নায়িকারে ছাইড়া দাও। আছে না একটা ধনের মাথা ওইটা নিয়েই খুব বাহাদুরি করো। ধোনার টাকা চিরজীবন থাকে না গ্রিনল্যান্ডের মালিক এটা মনে রাখবেন।।।

শোনো এমন ছোটখাটো গার্মেন্টস এখনকার যুগে সবারই থাকে কিন্তু তোরে পাইয়া লই।আল্লাহর গজব পড়ুক তোর হাত আঙ্গুলে শরীরে। তোর স্ত্রী যাতে এই সাপ্তাহি মারা যায় আমিন পুরে মারা যা পুরা মালিক কর্তৃপক্ষ মারা যাক। জীবনে আর ছোটলোকের বাচ্চা গার্মেন্স দেওয়ার চেষ্টা করিস না।

###জানোয়ার গ্রিনল্যান্ড এর অর্থ বুঝস। আবার ইংলিশ চোদায় এটার মান রাখতে পারছিস তোরাএখন আমরা মুখ খারাপ করলেই মেয়ে মানুষ মুখ খারাপ করলাম।

তোমরা ভাই গো মাইরা শেষ কইরা ফালাইবা আর আমরা মুখের ভিতরে রুমাল দিয়ে রাখবো। যা ওই বোনের কাছে যাওয়ার কলিজাটা কেমন লাগতাছে দেখ গিয়ে। যা সাহস থাকলে তুইও তো কোন মায়ের দুধ খাইছোস যা ওই মা টার কান্না ওয়ালা চোখটা দেখে আয় বুকের ভিতরে তো ঢুকবি না সন্তানের জন্য কেমন হাহাকার। যেদিন তোর সন্তান মারা যাইবো ঐদিন বুঝবি তুই কেমন তোর বুকটা কেমন হাহাকার করছে।জানেয়ার।খা★★* কির পুত।
তোর মায়রে……ডেস করলো আমার সাহসী ভাইরা।তোর কপাল ভালা যে আমি একটা মাইয়া। নাইলে এদিকে তোরে ফানা কইরা দিতাম। আর পালানোর সময় নাই। নিউজটা এখন আমার কাছে।

এই যে ভদ্রলোক সমাজের লোকদের বলছি আর পোস্টটা পড়ে কেউ আজেবাজে কমেন্ট আমাকে করবেন না। যাদের খোঁচাখুঁচি এলার্জি সমস্যা আছে তারা দূরে থাকেন। আর যদি কোন গ্রিনল্যান্ড অফিসার যদি কথা বলতে চান তাহলে নক দিবেন। ##

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

গ্রীনল্যান্ড গার্মেন্টস কর্মীকে নির্মমভাবে হত্যা

Update Time : 12:24:31 pm, Thursday, 3 July 2025

রূম্পা রাফিয়া: গাজিপুরের কোনাবাড়ী এলাকার গ্রীনল্যান্ড গার্মেন্টস কারখানার শ্রমিক হৃদয়কে নির্মমভাবে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এক সহকর্মীর ফেসবুক স্টাটাস হুবহুব তোলে ধরা হল:

 

রাজনৈতিক দলের কর্মী হলে জাতি দেখতে পেত কত মিছিল মিটিং কত দফারফা।

মিডিয়ার জাউরামি আরোও কত কী!

একজন গার্মেন্টস শ্রমীক বলে আজ নেই সেসব কিছুই।

কি অপরাধ ছিল তার যেকারণে এভাবে তাকে পিটিয়ে হত্যা করতে হলো!?

তার নাম হৃদয়। উনিশ বছরের একটা ছেলে। গাজীপুরের কোনাবাড়িতে গ্রিনল্যান্ড পোশাক কারখানায় কাজ করত ইলেকট্রিক মেকানিক হিসেবে।

বহুত দিনের স্বপ্ন ছিল, একটা মোটরসাইকেল কিনবে, ঈদের দিন মা-বোনকে উঠিয়ে ঘুরাবে।

তবে সেই স্বপ্নের আগে মালিকের চোখে তার পরিচয় ছিল, গরিব মিস্ত্রি,অশিক্ষিত মজুর।

শনিবার সকাল।

কারখানায় কিছু গোলমাল হয়। হৃদয় নাকি ‘অফিশিয়াল নির্দেশনা না মেনে’ সার্ভিস দিয়েছিল।

বাকি কর্মীরা বলে, সে শুধু যা খারাপ হয়েছিল ঠিক করছিল।
কিন্তু মালিকপক্ষের কেউ কেউ বলে, অর্ডার অমান্য হয়েছে।

তাদের মনে হলো, একটা গরিব ছেলে এত সাহস দেখায়?

তাকে ডেকে আনা হয় অফিসে।
তারপর… দরজা বন্ধ।
লোহার রড, পাইপ, বুট, ঘুষি…
পিটিয়ে… থেঁতলে… নিস্তেজ করে ফেলে তাকে।

একজন সহকর্মী দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে কাঁপা কাঁপা গলায় বলেছিল, ভাই, বাঁচান, ওরে মারতেছে।
জবাব আসে,

তোদেরও উচিত শিক্ষা দিতে হবে।

ঘণ্টা খানেক পর হৃদয়ের নিথর দেহ পড়ে থাকে কারখানার পেছনের ঘরে।

হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার বলেন—
ডেড অন অ্যারাইভাল।

চোখদুটো অর্ধ খোলা, এক হাত মুঠো করা। যেন কিছু করতে চেয়েও পারেনি।

এই খবর যেন কেউ না জানে, সেই চেষ্টায় উঠে পড়ে লাগে মালিকপক্ষ।

পুলিশ আসে, ফাইল তৈরি হয়,
“অসুস্থ হয়ে মৃত্যু”

বলা হয়, “হৃদয়ের পরিবার শান্ত আছে।”
অথচ হৃদয়ের মা তখন পাগলের মতো দৌড়াচ্ছে হাসপাতালের বারান্দায়,

চিৎকার করে বলছেন,
“আমার ছেলে অসুস্থ ছিল না! ওরে পিটিয়ে মারছে… ওর মুখের ওপর পা দিছে!”

কিছু শ্রমিক জেনেশুনে রাস্তায় নামতে চাইলে,

তাদের জবাব দেয় রাষ্ট্র।
পুলিশ, র‌্যাব, জলকামান দিয়ে।

বলা হয়,
তথ্য বিভ্রান্তিমূলক।
আর সাহসী সাংবাদিকতা হলো,
গুজব ছড়িয়ে বিশৃঙ্খলা।

একটা জাতীয় দৈনিক এমন শিরোনাম করে,“একটি মহল বেতন না বাড়ানোর ইস্যুতে কারখানায় উত্তেজনা ছড়াতে চায়”
হৃদয়ের নাম একটিও নেই সেই খবরে।

তাকে কবর দেওয়া হয় সন্ধ্যাবেলা।
চারজন শ্রমিক কাঁধ দেয়, এক ভাই ফোনে কান্না চেপে রাখে,

কারণ সে মালয়েশিয়ায়।
মা শুধু একবার জিজ্ঞেস করে—
— “ওরে মারলো ক্যান গো? সে কি মানুষ আছিল না?”
কেউ উত্তর দেয় না।
সত্যি বললে এই ওরে জেলে দে
এমন কেন এই দেশটার টা?
এই সমাজ টা আমরাই নোংরা করেছি।আমাদের সবার সবার জন্য প্রতিবাদ করতে হবে।কয় জন সাংবাদিক মারা গেছে।
এই সত্যি বলতেআমি দেখছি এক মেয়ে সাংবাদিক কে পুরে মারছে মেয়েটা বেচে আছে
যাই হোক আগের কথা বলছি না।এটার একটা দৃষ্টান্ত বিচার চাই।

আর কোন শ্রমিক এভাবে যেন না মারা যায়। যদি এটা আপনার আমার ভাই হতো তাহলে এভাবে চুপ করে থাকবেন।
আমার পোস্টটা আমি মহামান্য ভ্রাম্যমান আদালত,,,,নারী ও শিশু টাইবোনাল অ্যাসোসিয়েশন,,,জেলা ডিসটিক এসপি,,ওসি,, আই জি ডি আই জি, তাদের ওপর লক্ষ্য করে কথাটা জানাচ্ছি তারা যেন ভালো মস্তিষ্কে বিচারটা করে বিচারটা করে।

আমি তো কারো বিচারই করতে দেখলাম না নাআছি আর বিচার হইলো কত কিছুই গেল কোন বিচার হয় না। বড় বড় দলের বিএনপি আওয়ামী লীগ নেতা দের এগুলা হাতে ধরলে তো টাকা পাওয়া যাইবো আর গরিবদের মাইরা ফালাইলে কোন বিচারই হইব না।

ভাই আমরাও ভাত খাই। আজকে আমাগো বুঝাইতাছেন ভাতে রে অন্য।

এতই যদি শখ করে তো জান গা আপনারা চাওমিন খাওয়ার দেশে।
আমাদের শরীরের ঘাম যখন মাটিতে ফেলি ওই টাকাটা খাইতে খুব ভালো লাগে।বউ-বাচ্চাকে শপিং করিয়ে দিতে খুব ভালো লাগে প্রাইভেট টয়োটা এগুলাতে চড়তে খুব ভালো লাগে। আর সামান্য ওর মনের আশাটা পূরণ হইল না মাত্র ১৯ বছরে।

বড় বড় বায়ার ইম্পলোয়ার তাদের সাথে তো খুব চা আর কফিতে জমে উঠে আড্ডা পারো না তো স্ত্রী কেও চিনি দেখায়া খাইয়ে দিতে পারো।এটা তো তোমাদের সব সময় এরই কাজ। টাকা হইলে কোন অভিনেত্রী কোন নায়িকারে ছাইড়া দাও। আছে না একটা ধনের মাথা ওইটা নিয়েই খুব বাহাদুরি করো। ধোনার টাকা চিরজীবন থাকে না গ্রিনল্যান্ডের মালিক এটা মনে রাখবেন।।।

শোনো এমন ছোটখাটো গার্মেন্টস এখনকার যুগে সবারই থাকে কিন্তু তোরে পাইয়া লই।আল্লাহর গজব পড়ুক তোর হাত আঙ্গুলে শরীরে। তোর স্ত্রী যাতে এই সাপ্তাহি মারা যায় আমিন পুরে মারা যা পুরা মালিক কর্তৃপক্ষ মারা যাক। জীবনে আর ছোটলোকের বাচ্চা গার্মেন্স দেওয়ার চেষ্টা করিস না।

###জানোয়ার গ্রিনল্যান্ড এর অর্থ বুঝস। আবার ইংলিশ চোদায় এটার মান রাখতে পারছিস তোরাএখন আমরা মুখ খারাপ করলেই মেয়ে মানুষ মুখ খারাপ করলাম।

তোমরা ভাই গো মাইরা শেষ কইরা ফালাইবা আর আমরা মুখের ভিতরে রুমাল দিয়ে রাখবো। যা ওই বোনের কাছে যাওয়ার কলিজাটা কেমন লাগতাছে দেখ গিয়ে। যা সাহস থাকলে তুইও তো কোন মায়ের দুধ খাইছোস যা ওই মা টার কান্না ওয়ালা চোখটা দেখে আয় বুকের ভিতরে তো ঢুকবি না সন্তানের জন্য কেমন হাহাকার। যেদিন তোর সন্তান মারা যাইবো ঐদিন বুঝবি তুই কেমন তোর বুকটা কেমন হাহাকার করছে।জানেয়ার।খা★★* কির পুত।
তোর মায়রে……ডেস করলো আমার সাহসী ভাইরা।তোর কপাল ভালা যে আমি একটা মাইয়া। নাইলে এদিকে তোরে ফানা কইরা দিতাম। আর পালানোর সময় নাই। নিউজটা এখন আমার কাছে।

এই যে ভদ্রলোক সমাজের লোকদের বলছি আর পোস্টটা পড়ে কেউ আজেবাজে কমেন্ট আমাকে করবেন না। যাদের খোঁচাখুঁচি এলার্জি সমস্যা আছে তারা দূরে থাকেন। আর যদি কোন গ্রিনল্যান্ড অফিসার যদি কথা বলতে চান তাহলে নক দিবেন। ##