
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জের কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের পবিত্রতা ও পরিবেশ রক্ষায় ব্যবস্থা নিচ্ছে না নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসক মাহমুদুল হক। অল্প বৃষ্টিতেই ডোবে যায় নারায়ণগঞ্জের রাস্তা নস্ট হয় পরিবেশ। হকারদের ফেলানো ময়লা আবর্জনায় বন্ধ হয় ড্রেনের পানি নিষ্কাশনেরে রাস্তা, সৃষ্টি হয় ব্জলবদ্ধতা , নস্ট হচ্ছে পরিবেশ। হকারদের কাছ থেকে চাদা নিয়ে তাদের বসতে দিয়ে চাষাড়ার শহিদ মিনারের পরিবেশ নস্ট করছে বলে নারায়নগঞ্জবাসীর দাবী।
সুত্রমতে, চাষারার শহিদ মিনারের পবিত্রতা ও পরিবেশ রক্ষার জন্য নারায়নগঞ্জ জেলা প্রশাসককে পত্র প্রেরন করেছে জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন নারায়ণগঞ্জ জেলা সভাপতি সাংবাদিক সুলতান মাহমুদ।
২৯ সেপ্টেমবর সকালে নারায়নগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে এই পত্র রিসিভ করানো হয়। সাবেক জেলা প্রশাসক মঞ্জুর হাফিজ থাকাকালীন সময়েও পত্র প্রেরন করা হয়েছে কিন্তু কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন পোর্টালেও অনেক সংবাদ করা হয়েছে কিন্তু নারায়নগঞ্জের জেলা প্রশাসক, সিটি কর্পোরেশন, এসপি, থানা পুলিশ কোন ব্যবস্থা নেয়নি শহিদ মিনারের পবিত্রতা ও পপ্রিবেশ রক্ষায়। সংবাদের কিছু শিরোনাম তোলে ধরা হলঃ চাষাড়া শহীদ মিনার এখন পার্কিং জোন !- প্রেস নারায়নগঞ্জ, তিন কলেজের ক্যাস্পাস হয়ে উঠেছে চাষাড়া শহীদ মিনার -উজ্জীবিত বাংলাদেশ, তরুণ-তরুণীদের আড্ডার কেন্দ্র চাষাড়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, বেদিতে প্রকাশ্যে ধূমপান-ঢাকা টাইমস, কিশোরগ্যাং, ছিনতাইকারী ও পতিতাদের দখলে চাষাড়া শহীদ মিনার- সকাল নারায়নগঞ্জ, অযত্নে-অবহেলায় নারায়ণগঞ্জ শহীদ মিনার, জুতা পায়ে বেদীতে আড্ডা-ডেইলি সময়ের আলো, জুতা পায়ে কেন শহীদ মিনারের বেদিতে?- বাংলা ট্রাইবুন শহীদ মিনার পার্ক নয়- সংবাদ চর্চা, শহীদ মিনার কাপড়ে ঢেকে বেদিতে মঞ্চ, জুতা পায়ে এমপিসহ অতিথিরা-ডেইলি স্টার বাংলা, জুতা পায়ে শহীদ মিনারে আড্ডা চলে খুব, জমে ময়লার স্তূপ- বাংলা ট্রিবুন, চাষাড়া শহীদ মিনার, বহুমুখী ব্যবহারে হাজার প্রাণের মিলনস্থল-নারায়ণগঞ্জ সংবাদ।
তৎকালীন জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, সিটি মেয়রের সাথে জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটি কয়েক দফা এ বিষয়ে কথা বলেও, আশ্বাস দিয়েও কেউ কোন ব্যবস্থা নেয়নি। বর্ত্মান জেলা প্রশাসক সেই পদে হাটছে কিন্তু দুর্নীতিবাজদের কথায় চলছে এবং তাদের স্বার্থ হাছিল করে দিচ্ছে । ডিসি মাহমুদুল হক নারায়ণগঞ্জ জয়েন্ট করার পর পরই এক পদব্রস্ট সংগঠক মান্নান ভুইয়াকে জেলার শেষ্ঠ সংগঠক বলে তার হাতে ক্রেস্ট তোলে দেয়, সাথে ছিল সাবেক পু;ইশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল। কিসের ভিত্তিতে ? কিভাবে সংগঠনের মান নির্নয় করে সেই ক্রেস্ট দিয়ে ডিসি ও এসপি? এ ব্যাপারে তথ্য চেয়ে তথ্যের আবেদন করেও তথ্য পাওয়া যায় নি।
Reporter Name 








