
নিজস্ব প্রতিনিধি : বন্দরের চৌধুরী বাড়ি এলাকার এক সময়ের কেরানি হুমায়ন কবিরের বিরুদ্ধে বেরিয়ে আসছে লোমহর্ষক ইতিহাস। প্রভাবশালী ওসমান পরিবারের দোসর হয়ে ধরাকে সরা ঞ্জান করা ছিল হুমায়ুন কবিরের। কেরানি হুমায়ুন কবির অল্পদিনে স্বৈরাচারী সরকারের ক্ষমতাধর ওসমান পরিবারের প্রভাবে কেরানি থেকে অল্প দিনে বিশাল অর্থ সম্পদের মালিক বনে গেছে। অর্থ সম্পদের সাথে সম্মান লাগবে যেখানে সেখানে ইনভেস্ট করে টাকা৷ ওসমান পরিবারের দোসর তাদের আরেক আতংকের অংশ শাহ নিজামের সাথে বন্ধুত্ব গড়ে তুলে এই হুমায়ুন কবির।
সূত্র মতে, এক সময় গার্মেন্টসের চাকরি করত আসলাম সানির করোনি গ্রুপে সেখানে থান চুরির দায়ে তার চাকরি চলে যায়, কোনদিন রাজনীতি না করলেও দুর্ধর্ষ ক্যাডার শাহ নিজাম ও মরহুম জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি আবু জাহের চেয়ারম্যানের প্রভাব খাটিয়ে পুরান বন্দর জনতা ক্লাবের বারবার নির্বাচিত সভাপতি মরহুম রহমত উল্লাহ সরকারকে অপমান অপদস্ত করে ক্লাবের কারো মতামত গ্রহণ না করে জোর করে নিজেই জনতা ক্লাবের সভাপতি ঘোসিত হয়। সদস্য সংগ্রহের নামে ফরম বিক্রি করে প্রায় ১২০০ লোকের কাছ থেকে ছয় লাখ টাকা কুক্ষীগত করে রেখেছে, নিজের পছন্দের লোক দিয়ে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করে কমিটি গঠন হওয়ার পরও অদ্যাবধি আজও পর্যন্ত ক্লাবের কোন মিটিং ডাকেনি। সন্ধ্যায় বসতো তাদের ডোমনাশের জুয়া, সেলিম ওসমানের প্রভাব খাটিয়ে হয়ে যায় নাসিম ওসমান মডেল স্কুলের সভাপতি। হতে দেয়নি পুরান বন্দর ঈদগাহ কমিটি, অবাক খাটিয়ে হয়েছে কবরস্থান কমিটির সাধারণ সম্পাদক এই সমস্ত প্রতিষ্ঠানের টাকা কুক্ষিগত করে ও ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে সে এখন গার্মেন্টস মালিক। সন্ত্রাসী আজমির ওসমানের সাথে ছিল তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গত উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে আজমির ওসমান সমর্থিত প্রার্থী মুকিতের নির্বাচনী পরিচালনার সমন্বয়ক ছিল। নির্বাচন উপলক্ষে আজ নিরসমান ও তার মা পারভিন উসমানকে তার বাড়িতে নিয়ে আসে এবং তাদের নাম বিক্রি করে ব্যাপক চাঁদাবাজি করে।
এই ওসমান দোসরকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হউক বলে দাবী পুরান বন্দরের চৌধুরী বাড়ীর গনমানুষের।
Reporter Name 















