Dhaka 12:12 am, Thursday, 13 November 2025

 সেলিম’র মদতে বালু খেকো সন্ত্রাসী রবি-বারেক গংরা বেপরোয়

  • Reporter Name
  • Update Time : 06:01:52 pm, Tuesday, 15 July 2025
  • 80 Time View

বিশেষ প্রতিনিধি: তারেক রহমানের আদেশ কে অমান্য করে, অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়ার মদতে অবৈধভাবে রাতের আধারে বিএনপি-র নাম ভাঙ্গিয়ে বালু সন্ত্রাসীরা সাধারণ মানুষকে ভিটে মাটি ফসলি জমি কেটে সর্বহারা করছে।

কুমিল্লা জেলার মেঘনা উপজেলায় চালিভাঙ্গা ইউনিয়নে রবি,বারেক ও গাফফারের নেতৃত্বে ৫ই আগস্টের পর বি এনপির নাম ভাঙ্গিয়ে অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে একদল সন্ত্রাসী বাহিনী, যাদের কাজ প্রতিদিন রাতে ২০/২৫টি ড্রেজার দিয়ে বালু উক্তোলন করে কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে, সাধারণ মানুষকে ভিটে মাটি ছাড়া করছে। এরই মধ্যে শতশত পরিবার হয়েছে গৃহ ছাড়া , কৃষকরা হারাচ্ছে তাদের ফসলি জমি বসত ভিটেসহ সর্বস্ব।
ভুক্তভোগীরা জানান রামপ্রসাদের চর,চালিভাঙ্গা বাগ বাজার এবং সোনারগাঁয়ের সুলতান নগর নামে গ্রামটি এখন বিলীন করে ফেলছে অবৈধ বালু সন্ত্রাসীরা। ভুক্তভোগী কৃষকরা বলেন তাদের ভয়ে কেউ কিছু বলার সাহস পায় না।
বিগত সাত-আট মাস আগে রাতের বেলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযান চালায়, কিন্তু রাতের আঁধারে সেনাবাহিনীর উপর রবি,বারেক গাফফার গংয়ের সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্র সজ্জে সজ্জিত হইয়া টেটা বল্লভ ছুরি রামদা নিয়ে নৃশংস হামলা চালায়। কিন্তু সেনাবাহিনী পরবর্তীতে কোন পদক্ষেপ কোন এক অদৃশ্য শক্তির বলে, আবার কেউ কেউ বলে সেলিম
ভূইয়া কারণে সেনাবাহিনী অ্যাকশান নিতে পারে নাই।

এই অবৈধ বালু সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ না নেওয়ায় এইসব সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরো অনেক বেপরোয়া হয়ে উঠে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এমন অনেকে বলেন সেনাবাহিনীর উপর হামলা করে পার পেয়ে গেছে,শুধু মাত্র সেলিম ভূইয়ার কারনে, তার জন্য এলাকার সাধারণ জনগণ প্রতিবাদ করতে ভয় পায়।
রবি বারেক গাফফার গংরা সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে প্রতিদিন মানুষের বসতভিটা ফসলি জমিসহ কেটে সর্বহারা করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।

এই বালু সন্ত্রাসী বাহিনীর পরিচয় হচ্ছে তারা বিএনপির নাম ব্যবহার করে, রবিউল্লাহ (রবি) (গ্রাম নলচর)চালিভাঙ্গা ইউনিয়ন যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক, বারেক প্রধান (গ্রাম নলচর) চালিভাঙ্গা ইউনিয়নের বিএনপির সহ-সভাপতি,গাফফার (গ্রাম চালিভাঙ্গা) চালিভাঙ্গা ইউনিয়নের যুবদলের সাবেক সভাপতি, বারেকের ছেলে মহাসিন (গ্রাম নলচর)মেঘনা থানা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক, বারেকের ছেলে আলী হোসেন,(গ্রাম নলচর) চালিভাঙ্গা ইউনিয়নের যুবদলের সহ-সভাপতি, বারেকের ছেলে হাসনাত,(গ্রাম নলচর) চালিভাঙ্গা ইউনিয়নের ছাত্রদলের নেতা,দুলাল মিয়া, (গ্রাম চালিভাঙ্গা) চালিভাঙ্গা ইউনিয়নের যুবদলের সহসভাপতি, তারা সবাই মেঘনা থানার এমপি প্রার্থী অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়ার আশীর্বাদ পুষ্ট।

অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়ার পরোক্ষ মদতেই চলছে বালু সন্ত্রাসীদের কার্যক্রম, এ ব্যপারে অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া বলেন আমি বালু সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে রামপ্রসাদের চর, নলচর, চালিভাঙ্গা, টিটিরচর বড়ুইয়াকান্দি গ্রামের মানুষদের নিয়ে মিটিং করেছি, রবি বারেক সন্ত্রাসী গংরা, যারা সাধারণ মানুষের কৃষি জমি বসত ভিটা অবৈধভাবে বালু কাটে তারা আমার বা বিএনপির কেউ না, অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া বলেছিলেন তিনি চালিভাঙ্গায় স্থায়ীভাবে কোস্টগার্ডের ফাড়িঁ নির্মাণ করে দিবেন।

সেলিম ভূইয়ার এই কথা তখন, তখন উপস্থিত সাধারণ জনগণ বিশ্বাস করেছিল,কিন্তু এরপরে একটি দিনের জন্যও ফাড়িঁ তো দুরের কথা রীতিমতো পুলিশকে বারবার ফোন দিয়ে পাওয়া যায়নি ভুক্তভোগীরা।

এরপরে একে একে কেটে গেছে আরো পাঁচটি মাস কিন্তু কে জানত সরষের ভিতরেই ভূত, কিছুদিন আগে চালিভাঙ্গা ইউনিয়নে
ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠানে অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়ার হাতে ফুল দিয়ে অনুষ্ঠান সাফল্য মন্ডিত করেন রবি, বারেক,গাফফার, দুলাল,মহসিন আলি হোসেন, হাসনাতসহ আরও অনেক বালু সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্যরা অথচ সেলিম ভূইয়া গ্রামবাসির সাথে ওয়াদা করেছিলেন রবি,বারেক গংরা আমার লোক না ওরা মোসারফ স্যারের লোক,

অথচ অনুষ্ঠানে অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়ার পাশের চেয়ারেই বসেন এই বালু সন্ত্রাসী গংরা,তখন মুহুর্তেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে সেলিম ভূইয়ার সাথে এই বালু সন্ত্রাসীদের ছবি মেঘনাসহ সারাদেশে ভাইরাল হয়ে যায়, আর এতে সাধারণ মানুষের বুঝতে কিছু বাকি থাকে না এতে সেলিম ভূইয়া জড়িত।
বিভিন্ন লোকের মুখে শোনা যায় সেলিম ভূইয়া প্রতিদিন ২০/৩০ হাজার টাকা পান,সেলিম ভূইয়ার আপন ভাই কুসুম পান প্রতিদিন ১৫ হাজার টাকা,সেলিম ভূইয়ার বোন জামাই আব্বাস মাস্টার পান প্রতিদিন ১০ হাজার টাকা,সেলিম ভূইয়ার বোন এনি পান প্রতিদিন ১০ হাজার টাকা, সেলিম ভূইয়ার ভাগিনা কাদের পান প্রতিদিন ৬ হাজার টাকা,সেলিম ভূইয়ার চ্যালা চামচা কেফায়েত উল্লাহ পান প্রতিদিন ৪ হাজার টাকা,এছাড়াও চালিভাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়ি পা প্রতিদিন ৬ টাকা। এ যেন মেঘনার মানুষ সেলিম ভূইয়া পরিবারের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে।

এতেই পরিস্কার বুঝা যায়, যা কিছু হচ্ছে সেলিম ভূইয়ার মদতেই হচ্ছে।

রক্ষক যখন ভক্ষক??

এখন বালু এই সন্ত্রাসীদের কারণে মেঘনা উপজেলায় বিএনপির ভোট কমছে দিন দিন এই সন্ত্রাসীদের
কারণে বিএনপির তৃনমুল পর্যায়ে সুনাম ক্ষুন্ন হচ্ছে
নষ্ট হচ্ছে দলের ভাব মূর্তি এর প্রভাব পড়ছে মেঘনা উপজেলাসহ সারাদেশে বিএনপিতে।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

 সেলিম’র মদতে বালু খেকো সন্ত্রাসী রবি-বারেক গংরা বেপরোয়

Update Time : 06:01:52 pm, Tuesday, 15 July 2025

বিশেষ প্রতিনিধি: তারেক রহমানের আদেশ কে অমান্য করে, অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়ার মদতে অবৈধভাবে রাতের আধারে বিএনপি-র নাম ভাঙ্গিয়ে বালু সন্ত্রাসীরা সাধারণ মানুষকে ভিটে মাটি ফসলি জমি কেটে সর্বহারা করছে।

কুমিল্লা জেলার মেঘনা উপজেলায় চালিভাঙ্গা ইউনিয়নে রবি,বারেক ও গাফফারের নেতৃত্বে ৫ই আগস্টের পর বি এনপির নাম ভাঙ্গিয়ে অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে একদল সন্ত্রাসী বাহিনী, যাদের কাজ প্রতিদিন রাতে ২০/২৫টি ড্রেজার দিয়ে বালু উক্তোলন করে কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে, সাধারণ মানুষকে ভিটে মাটি ছাড়া করছে। এরই মধ্যে শতশত পরিবার হয়েছে গৃহ ছাড়া , কৃষকরা হারাচ্ছে তাদের ফসলি জমি বসত ভিটেসহ সর্বস্ব।
ভুক্তভোগীরা জানান রামপ্রসাদের চর,চালিভাঙ্গা বাগ বাজার এবং সোনারগাঁয়ের সুলতান নগর নামে গ্রামটি এখন বিলীন করে ফেলছে অবৈধ বালু সন্ত্রাসীরা। ভুক্তভোগী কৃষকরা বলেন তাদের ভয়ে কেউ কিছু বলার সাহস পায় না।
বিগত সাত-আট মাস আগে রাতের বেলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযান চালায়, কিন্তু রাতের আঁধারে সেনাবাহিনীর উপর রবি,বারেক গাফফার গংয়ের সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্র সজ্জে সজ্জিত হইয়া টেটা বল্লভ ছুরি রামদা নিয়ে নৃশংস হামলা চালায়। কিন্তু সেনাবাহিনী পরবর্তীতে কোন পদক্ষেপ কোন এক অদৃশ্য শক্তির বলে, আবার কেউ কেউ বলে সেলিম
ভূইয়া কারণে সেনাবাহিনী অ্যাকশান নিতে পারে নাই।

এই অবৈধ বালু সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ না নেওয়ায় এইসব সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরো অনেক বেপরোয়া হয়ে উঠে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এমন অনেকে বলেন সেনাবাহিনীর উপর হামলা করে পার পেয়ে গেছে,শুধু মাত্র সেলিম ভূইয়ার কারনে, তার জন্য এলাকার সাধারণ জনগণ প্রতিবাদ করতে ভয় পায়।
রবি বারেক গাফফার গংরা সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে প্রতিদিন মানুষের বসতভিটা ফসলি জমিসহ কেটে সর্বহারা করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।

এই বালু সন্ত্রাসী বাহিনীর পরিচয় হচ্ছে তারা বিএনপির নাম ব্যবহার করে, রবিউল্লাহ (রবি) (গ্রাম নলচর)চালিভাঙ্গা ইউনিয়ন যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক, বারেক প্রধান (গ্রাম নলচর) চালিভাঙ্গা ইউনিয়নের বিএনপির সহ-সভাপতি,গাফফার (গ্রাম চালিভাঙ্গা) চালিভাঙ্গা ইউনিয়নের যুবদলের সাবেক সভাপতি, বারেকের ছেলে মহাসিন (গ্রাম নলচর)মেঘনা থানা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক, বারেকের ছেলে আলী হোসেন,(গ্রাম নলচর) চালিভাঙ্গা ইউনিয়নের যুবদলের সহ-সভাপতি, বারেকের ছেলে হাসনাত,(গ্রাম নলচর) চালিভাঙ্গা ইউনিয়নের ছাত্রদলের নেতা,দুলাল মিয়া, (গ্রাম চালিভাঙ্গা) চালিভাঙ্গা ইউনিয়নের যুবদলের সহসভাপতি, তারা সবাই মেঘনা থানার এমপি প্রার্থী অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়ার আশীর্বাদ পুষ্ট।

অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়ার পরোক্ষ মদতেই চলছে বালু সন্ত্রাসীদের কার্যক্রম, এ ব্যপারে অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া বলেন আমি বালু সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে রামপ্রসাদের চর, নলচর, চালিভাঙ্গা, টিটিরচর বড়ুইয়াকান্দি গ্রামের মানুষদের নিয়ে মিটিং করেছি, রবি বারেক সন্ত্রাসী গংরা, যারা সাধারণ মানুষের কৃষি জমি বসত ভিটা অবৈধভাবে বালু কাটে তারা আমার বা বিএনপির কেউ না, অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া বলেছিলেন তিনি চালিভাঙ্গায় স্থায়ীভাবে কোস্টগার্ডের ফাড়িঁ নির্মাণ করে দিবেন।

সেলিম ভূইয়ার এই কথা তখন, তখন উপস্থিত সাধারণ জনগণ বিশ্বাস করেছিল,কিন্তু এরপরে একটি দিনের জন্যও ফাড়িঁ তো দুরের কথা রীতিমতো পুলিশকে বারবার ফোন দিয়ে পাওয়া যায়নি ভুক্তভোগীরা।

এরপরে একে একে কেটে গেছে আরো পাঁচটি মাস কিন্তু কে জানত সরষের ভিতরেই ভূত, কিছুদিন আগে চালিভাঙ্গা ইউনিয়নে
ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠানে অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়ার হাতে ফুল দিয়ে অনুষ্ঠান সাফল্য মন্ডিত করেন রবি, বারেক,গাফফার, দুলাল,মহসিন আলি হোসেন, হাসনাতসহ আরও অনেক বালু সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্যরা অথচ সেলিম ভূইয়া গ্রামবাসির সাথে ওয়াদা করেছিলেন রবি,বারেক গংরা আমার লোক না ওরা মোসারফ স্যারের লোক,

অথচ অনুষ্ঠানে অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়ার পাশের চেয়ারেই বসেন এই বালু সন্ত্রাসী গংরা,তখন মুহুর্তেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে সেলিম ভূইয়ার সাথে এই বালু সন্ত্রাসীদের ছবি মেঘনাসহ সারাদেশে ভাইরাল হয়ে যায়, আর এতে সাধারণ মানুষের বুঝতে কিছু বাকি থাকে না এতে সেলিম ভূইয়া জড়িত।
বিভিন্ন লোকের মুখে শোনা যায় সেলিম ভূইয়া প্রতিদিন ২০/৩০ হাজার টাকা পান,সেলিম ভূইয়ার আপন ভাই কুসুম পান প্রতিদিন ১৫ হাজার টাকা,সেলিম ভূইয়ার বোন জামাই আব্বাস মাস্টার পান প্রতিদিন ১০ হাজার টাকা,সেলিম ভূইয়ার বোন এনি পান প্রতিদিন ১০ হাজার টাকা, সেলিম ভূইয়ার ভাগিনা কাদের পান প্রতিদিন ৬ হাজার টাকা,সেলিম ভূইয়ার চ্যালা চামচা কেফায়েত উল্লাহ পান প্রতিদিন ৪ হাজার টাকা,এছাড়াও চালিভাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়ি পা প্রতিদিন ৬ টাকা। এ যেন মেঘনার মানুষ সেলিম ভূইয়া পরিবারের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে।

এতেই পরিস্কার বুঝা যায়, যা কিছু হচ্ছে সেলিম ভূইয়ার মদতেই হচ্ছে।

রক্ষক যখন ভক্ষক??

এখন বালু এই সন্ত্রাসীদের কারণে মেঘনা উপজেলায় বিএনপির ভোট কমছে দিন দিন এই সন্ত্রাসীদের
কারণে বিএনপির তৃনমুল পর্যায়ে সুনাম ক্ষুন্ন হচ্ছে
নষ্ট হচ্ছে দলের ভাব মূর্তি এর প্রভাব পড়ছে মেঘনা উপজেলাসহ সারাদেশে বিএনপিতে।